নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ ভাসমান কৃষি (বারি অংগ) প্রকল্পের গবেষণা, সম্প্রসারণ পর্যালোচনা ও কর্মসূচি প্রণয়ন শীর্ষক দু‘দিনের কর্মশালা আজ রহমতপুরের কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে শেষ হয়েছে।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বারি) পরিচালক (গবেষণা) ডক্টর মো. মিয়ারুদ্দিন। তিনি বলেন, খাবার পেটপুরে খেলেই হবে না, নিরাপদও হতে হবে। এর উৎস হিসেবে ভাসমান কৃষির অবদান অনন্য। আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের (আরএআরএস) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ সামসুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর (ডিএই)বরিশাল অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আফতাব উদ্দিন এবং ফরিদপুর অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক মো. রিফাতুল হোসাইন। গেস্ট অফ অনার হিসেবে ছিলেন ভাসমান বেডে সবজি ও মসলা চাষ গবেষণা, সম্প্রসারণ ও জনপ্রিয়করণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান তালুকদার। বারির বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ গোলাম মো. ইদ্রিস, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো.আলমগীর হোসেন।বারি, গোপালগঞ্জের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. এস.এম. কামরুজ্জামান, মৌলভীবাজারের সিএসও ড. রফিউদ্দিন, বরিশালের পিএসও ড. মো. আলিমুর রহমান, ডিএই ঝালকাঠির জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম, নলছিটির উপজেলা কৃষি অফিসার ইসরাত জাহান মিলি প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সরাসরি এবং ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে কৃষি সংশ্লিষ্ট ৬০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
Leave a Reply